রায়বংশীয় বায়সকাহিনী
If you enjoyed this article please consider staying updated via RSS. Links to your own social media pages could be added here.
This entry was posted on Friday, January 5th, 2024 at 5:43 pm and is filed under LOST IN TRANSLATION. You can follow any responses to this entry through the RSS 2.0 feed. You can skip to the end and leave a response. Pinging is currently not allowed.
January 7th, 2024 at 8:59 am
বাহ্ অপূর্ব সুন্দর অসাধারণ লেখা
January 7th, 2024 at 4:02 pm
আমাদের কাককে দেখার দৃষ্টিভঙ্গীটা বদলেছে । একদম সত্যি কথা । দেবপ্রতাপের এই এই তিন পুরুষের লেখনী থেকে কাক- রহস্য খুঁজে বের করাটাই আমার কাছে ভীষণ আশ্চর্য্য লেগেছে । সুগভীর চিন্তা ধারার ফসল বোঝা যায় । আগামীতে আরও পাবো এই আশা রাখছি ।
January 7th, 2024 at 6:44 pm
Excellent. Proud of you . Keep it up. Another diamond
January 7th, 2024 at 7:43 pm
আমাদেরও বিরাট প্রাপ্তি তোমার এই লেখা, নতুন বিষয়, নতুনভাবে উপাস্থাপনা। খুব ভালো লাগলো
January 13th, 2024 at 9:03 pm
Good one Baul! Keep more coming
January 18th, 2024 at 2:54 pm
দেব বাবু পক্ষীপ্রেমিক সেকথা শুনেছি।
তাই সময়ে অসময়ে ছুটে যান তাদের টানে,
তাদের ঠিকানায়। পাখিদের সান্নিধ্যে তাদের
জীবন শৈলী পর্যবেক্ষনের তাগিদে। তার এই
লেখা বিখ্যাত রায় পরিবারের তিন প্রজন্মের
ঝাড়ুদার পাখি প্রেমের কাহিনী এবং তার
ধারাবাহিক বিবর্তনের অন্বেষণ সত্যি অসাধারণ।
January 24th, 2024 at 10:57 pm
আপনার বাংলা লেখার হাতটিও চমৎকার। বিষয়টিও অভিনব। তবে দৃঘাঙচুকে ভুলে গেলে চলবে না। রাজা কিন্তু এখনও যে কোনও কাক দেখলেই সেই হলদে সবুজ কবিতাটি আওড়ান।
January 24th, 2024 at 11:32 pm
@Sudipto Roy
ঠিক কিন্তু সুকুমার থেকে যদি একটা লেখা দিতে হয় আর দ্রিঘাংচু/কাক্কেশ্বরের মধ্যে বাছতে হয়, আমি কাক্কেশ্বরকেই বাছব।
Thanku এত মন দিয়ে পড়ার জন্য।